ভোলার চরফ্যাশনে ট্রলারডুবির ঘটনায় পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুই জেলে।
শুক্রবার (৩০ জুন) দুপুর ১টার দিকে মেঘনার দক্ষিণে সাগর মোহনা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়। সামরাজ মাছঘাটের ব্যবসায়ী মো. রিপন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নিহত ও নিখোঁজ সবার বাড়ি চরফ্যাশনে। তবে তিনি তাদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি।
সামরাজ মাছঘাট সূত্রে জানা যায়, সাগরে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা থাকায় গত ২৫ জুন প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ১৩ জেলে মাছ ধরতে যান। উত্তাল সাগরে ২৬ জুন ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ১৩ জেলে নিখোঁজ হন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দুই জেলে ভেসে মনপুরার একটি চরে এসে পৌঁছান। তাদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর আজ শুক্রবার সকালে আরও চার জেলে চরফ্যাশনে ভেসে এলে তাদেরকেও চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় জেলে ও আড়তদাররা ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যান। একপর্যায়ে দুপুর ১টার দিকে পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা বলেন, মুঠোফোনে পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি পুলিশ জানতে পেরেছে। তবে মরদেহগুলো এখনো পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। এ বিষয়ে কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, চিকিৎসাধীন ছয় জেলেকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাদের কাছ থেকে পুলিশ ঘটনার বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে।েমেঘ
ভোলার চরফ্যাশনে ট্রলারডুবির ঘটনায় পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুই জেলে।
শুক্রবার (৩০ জুন) দুপুর ১টার দিকে মেঘনার দক্ষিণে সাগর মোহনা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়। সামরাজ মাছঘাটের ব্যবসায়ী মো. রিপন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নিহত ও নিখোঁজ সবার বাড়ি চরফ্যাশনে। তবে তিনি তাদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি।
সামরাজ মাছঘাট সূত্রে জানা যায়, সাগরে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা থাকায় গত ২৫ জুন প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ১৩ জেলে মাছ ধরতে যান। উত্তাল সাগরে ২৬ জুন ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ১৩ জেলে নিখোঁজ হন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দুই জেলে ভেসে মনপুরার একটি চরে এসে পৌঁছান। তাদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর আজ শুক্রবার সকালে আরও চার জেলে চরফ্যাশনে ভেসে এলে তাদেরকেও চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে স্থানীয় জেলে ও আড়তদাররা ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যান। একপর্যায়ে দুপুর ১টার দিকে পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা বলেন, মুঠোফোনে পাঁচ জেলের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি পুলিশ জানতে পেরেছে। তবে মরদেহগুলো এখনো পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। এ বিষয়ে কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, চিকিৎসাধীন ছয় জেলেকে দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাদের কাছ থেকে পুলিশ ঘটনার বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে।