স্টাফ রিপোর্টার – ভোলার ইলিশা-১ কূপকে দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র ঘোষণা করা হয়েছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সোমবার (২২ মে) রাজধানীর বারিধারায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, নতুন এ কূপে মজুদ রয়েছে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। যা থেকে দিনে গড়ে ২০ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাস তোলা যাবে। সেই হিসাবে ২৫ থেকে ২৬ বছর গ্যাস ক্ষেত্রটি থেকে গ্যাস পাওয়া যাবে।
এর আগে রবিবার (২১ মে) রাতে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে তিনি জানান, ভোলায় প্রতিদিন প্রায় ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন সম্ভব। কিন্তু সঞ্চালন লাইন না থাকায় তা জাতীয় গ্যাস গ্রিডে আনা যাচ্ছে না। তাই প্রাধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও নি জানান, নতুন এ কূপে মজুদ রয়েছে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। যা থেকে দিনে গড়ে ২০ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাস তোলা যাবে। সেই হিসাবে ২৫ থেকে ২৬ বছর গ্যাস ক্ষেত্রটি থেকে গ্যাস পাওয়া যাবে।
এর আগে রবিবার (২১ মে) রাতে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে তিনি জানান, ভোলায় প্রতিদিন প্রায় ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন সম্ভব। কিন্তু সঞ্চালন লাইন না থাকায় তা জাতীয় গ্যাস গ্রিডে আনা যাচ্ছে না। তাই প্রাধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রমের পরামর্শে বিকল্প উপায়ে গ্যাস শিল্পে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভোলার গ্যাস সিএনজি আকারে সহজেই পরিবহন করে স্বল্প চাপে ভোগা শিল্পে দেওয়া সম্ভব। এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ভোলা-বরিশাল-খুলনা রুটে গ্যাস নেটওয়ার্ক তৈরি নিয়েও সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে।
রাতে ঢাকায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে ভোলাস্থ গ্যাস কম্প্রেসডপূর্বক পরিবহন করে তিতাস গ্যাস টি অ্যান্ড ডি কোং লিমিটেডের আওতাধীন গ্যাস ঘাটতিকৃত এলাকায় সরবরাহ করতে সুন্দরবন গ্যাস কোং লিমিটেড এবং ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন পিএলসির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। চুক্তিতে সুন্দরবন গ্যাস কোং লিমিটেডের পক্ষে কোম্পানি সচিব শাহ আলম মোল্লা এবং ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন পিএলসির পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ আলী স্বাক্ষর করেছেন।