দিনব্যাপী আন্দোলনরত জুলাই আন্দোলনে আহতরা দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন। সন্ধা ৬টার পর সড়ক থেকে আন্দোলনকারীরা সরে গেলে মিরপুর সড়কে শুরু হয় যান চলাচল। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধার পর সড়কের অবস্থান ছেড়ে পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালের দিকে এগিয়ে যান তারা।
দুপুর ১১টার পর শিশুমেলা সড়কের অবস্থান নিয়ে দাবি আদায়ে আন্দোলন শুরু করেন জুলাই আন্দোলনে আহত পঙ্গু হাসপাতাল ও চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতরা। সড়কের অবস্থান ছাড়লেও তাদের আন্দোলন চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা। পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনা ঘেরাওয়ের ঘোষণাও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
তাদের দাবি ছিল, দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই আন্দোলনে আহতদের পুনর্বাসন করা ও আহতদের সেবা দিতে যে চারটি ক্যটাগরি করা হয়েছে সেই ক্যটাগরি বাদ দেওয়া সহ বিভিন্ন দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। তাদের ভাষ্য, এই ক্যটাগরির মাধ্যমে আহতদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি করা হচ্ছে। এছাড়াও অসুস্থদের দ্রুত সময়ের মধ্য উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি জানানো হয়।