শনিবার (০১ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায়, কক্সবাজার রিজিওনের কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের প্রশিক্ষণ মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি) পতাকা উত্তোলন উদ্বোধন করার পর তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, সীমান্ত এলাকায় মাদক বৃদ্ধি পাওয়ায় উখিয়া ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়েছে। এসব অবৈধ কর্মকান্ড ঠেকাতে প্রয়োজনে আরও ব্যাটালিয়ন গঠন করা হবে৷ সম্প্রতি ৬০ হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে৷ রোহিঙ্গা এটি বড় সমস্যা। এই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকার বিষয়াবলী সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান কাজ করছেন৷
নবগঠিত উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি) অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন৷
উক্ত উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি) পতাকা উত্তোলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জান সিদ্দিক, কক্সবাজার সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম, বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার শফিকুজ্জামান, বিজিবি রামু সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মাহমুদ, শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, কক্সবাজার পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ শাকিল আহমেদ, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী সহ প্রমুখ৷
উল্লেখ্য, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এর নেতৃত্বে উখিয়া ব্যাটালিয়ন (৬৪ বিজিবি) সীমান্ত পিলার বিপি-১৮ থেকে বিআরএম-১৩ পর্যন্ত মোট ৩১ কিলোমিটার। এখানে বিওপি ও চেকপোস্ট গুলো হচ্ছে, বালুখালী বিওপি, পালংখালী বিওপি, হোয়াইক্যং বিওপি, উনচিপ্রাং বিওপি, জীম্বংখালী বিওপি, খারংখালী বিওপি ও হ্নীলা বিওপি তাছাড়া শীলখালী চেকপোস্ট ও ইমামের ডেইল চেকপোস্ট দায়িত্ব পালন করা হবে৷