Search
Close this search box.

ঈদে ঢাকার নিরাপত্তায় বেড়েছে নজরদারি

ঈদ উপলক্ষ্যে ফাঁকা নগরীতে নিরাপত্তায় চেকপোস্ট ও টহল তিনগুণ বাড়িয়েছে ডিএমপি। ছিনতাই, ফাঁকা বাসায় চুরি রোধে বাড়ানো হচ্ছে নজরদারি। এছাড়া রাজধানীর প্রবেশ পথে মহাসড়কে গরুর হাট যেন বসতে না পারে সে জন্য বিশেষ ব্যবস্থাও নিচ্ছে ডিএমপি।

ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরছে লাখো মানুষ। এ সময় অনেকটা ফাঁকা থাকে রাজধানী। এ সুযোগে সক্রিয় হয়ে ওঠে অপরাধী চক্র।

পুলিশ বলছে, রাজধানীতে ফাঁকা সড়কে ছিনতাইয়ের শঙ্কা থাকে। বিশেষ করে কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা এ ধরনের অপরাধে জড়িত থাকে। আবার ফাঁকা বাসায় গ্রিল কেটে ও তালা ভেঙে চুরি সংঘটিত হয়। এসব প্রতিরোধে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর কথা বলছে ডিএমপি।

ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশন) বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘ইতিমধ্যে নিরাপত্তা টহল দ্বিগুন করা হয়েছে। চেকপোস্টের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। আগে যেখানে একটি জায়গায় চেকপোস্ট ছিলে সেখানে এখন ৩–৪টি চেকপোস্ট করা হয়েছে। কমিউনিটি পুলিশকে পুলিশি কার্যক্রমে নিয়ে আসা হয়েছে। পাশাপাশি সিকিউরিটি গার্ডদের সচেষ্ট থাকার বিষয়ে সজাগ করা হচ্ছে।

ঈদের দিন পর্যন্ত পশুর হাট চালু থাকবে। এ কারণে রাজধানী থেকে বের হওয়ার পথে গাবতলী, উত্তরা এলাকায় দেখা দেয় যানজট। এটি নিরসনে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি।

ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মেহেদী হাসান, ‘হাট ব্যবহারকারী এবং হাটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থাকে নিয়ে আমরা একটি কমন হোটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলেছি। তাৎক্ষণিক যখন যে সংস্থার প্রয়োজন সেই সংস্থাকে আমাদের ম্যানেজমেন্ট যেন সহায়তা করতে পারে।’

গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ টহলের পাশাপাশি কোরবানির পশুর চামড়া পরিবহনেও বিশেষ নজরদারি থাকবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ >

সর্বশেষঃ