Search
Close this search box.

পাঁচ দিনের ব্যবধানে চার্জার ফ্যান প্রতি এক হাজার টাকা বৃদ্ধি

স্টাফ রিপোর্টার \ চলমান জ্বালানী সংকটে সরকার গৃহীত বিদ্যুৎ স্বাশ্রয়ের লক্ষ্যে লোডশেডিং বেড়েছে। এই সুযোগে কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী চার্জার ফ্যান সহ ইলেকট্রনিক বিভিন্ন পন্যের দাম অবৈধ উপায়ে হঠাৎ বৃদ্ধি করে।

এমন তথ্যের ভিত্তিতে দেশব্যাপী চার্জার লাইট ফ্যানসহ ইলেকট্রিক সামগ্রীর উপর অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার মহানগরীর বংশাল এলাকায় সুন্দরবন স্কয়ারসহ নবাবপুর রোডে অবস্থিত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্যের দোকানে তদারকিমূলক অভিযান পরিচালনা করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আব্দুল জব্বার মন্ডল ও প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইন্দ্রানী রায়।

এ সময় সুন্দরবন স্কয়ার সুপার মার্কেটের বেলাল ট্রেডিং কর্পোরেশনে ক্যাশ মেমো চেক করে কারসাজির মাধ্যমে দাম বাড়িয়ে বৈদ্যুতিক চার্জার লাইট, ফ্যান বিক্রি করার অপরাধের প্রমাণ পাওয়া যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

পরবর্তীতে ইলেকট্রিক পণ্যের পাইকারি বিক্রেতা নবাবপুর রোডে অবস্থিত মোজাম্মেল ইলেকট্রিক মার্কেটের ফেরদৌস ইলেক্ট্রনিক্সের দোকানে তদারকি করে মূল আমদানীকারক খান ট্রেডিং হাউজ কে সনাক্ত করা হয় এবং ১২ ইঞ্চি সাইজের বৈদ্যুতিক চার্জার ফ্যানের দাম গত১৭ জুলাই ২৬০০ টাকা, ১৮ জুলাই ২৭০০ টাকা, ২১ জুলাই ৩০০০ টাকা এবং একই পণ্য ২৩ জুলাই ৩৫০০ টাকায় বিক্রি অর্থাৎ ৫ দিনের ব্যবধানে চার্জার ফ্যানের দাম ২৬০০ টাকা থেকে কারসাজির মাধ্যমে বাড়িয়ে ৩৫০০ টাকায় বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায় এবং তাৎক্ষনিক ওই প্রতিষ্ঠানকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ >

সর্বশেষঃ