Search
Close this search box.

তফসিল ঘিরে নির্বাচন ভবনে নিরাপত্তা জোরদার

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) আজ বুধবার (১৫ নভেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন। সন্ধ্যা সাতটায় এ তফসিল ঘোষণা করা হবে। এজন্য রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নির্বাচন ভবন ঘিরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

আজ সকাল থেকেই নির্বাচন ভবনের ভেতরে দর্শনার্থী প্রবেশে চলছে কড়াকড়ি। দেখা হচ্ছে পরিচয় পত্র। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাংবাদিক ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না ভবনে।

সরেজমিন দেখা গেছে, পুলিশের পাশাপাশি আনসার সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন নির্বাচন ভবনের ভেতরে। সকাল ৮টার পর থেকে নির্বাচন ভবন এলাকায় র‌্যাবের কয়েকটি গাড়িকে টহল দিতে দেখা গেছে। আশপাশে রাখা হয়েছে, পুলিশের এপিসি ও জলকামানের গাড়ি। রয়েছে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য। অন্যদিকে, ইসির নিজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা্ও নির্বাচন ভবনের নিচে তদারকি করছেন।

এদিকে, একতরফা তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশন অভিমুখে গণমিছিল করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বুধবার বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে জমায়েত হবে দলটির নেতাকর্মীরা। সেখান থেকে নির্বাচন কমিশন অভিমুখে গণমিছিল শুরু করবে দলটি। সব মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আমরা নিরপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছি যেন কোনো অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।’

আজ বুধবার সকাল ১০টায় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম নির্বাচন তফসিল ঘোষণার বিষয়ে জানাতে সংবাদ সম্মেলনে আসেন। তখন তার কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল কঠোর নিরাপত্তার বিষয়ে। সে সময় সচিব বলেন, ‘‘এ বিষয়টি দেখবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আমি তাদেরকে অনুরোধ করেছি, তারা কী কৌশল নিয়েছেন, তা তারা বলতে পারবেন।’

আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দেখা যায়, নির্বাচন ভবনের দিকে যেতে চারপাশের সড়কে দেওয়া হয়েছে ব্যারিকড। সেখানে সবার পরিচয় জেনে তারপর ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। পোশাকের বাইরে সাদা পোশাকেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।

অন্যদিকে, ইসির নিরাপত্তা কর্মকর্তা জহুরা আক্তার বেগমের স্বাক্ষরে এক চিঠিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, সব প্রকল্প, নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং গণমাধ্যম কর্মীদের নির্বাচন ভবনে প্রবেশের সময় দাপ্তরিক পরিচয়পত্র ‘দৃশ্যমান অবস্থায়’ ঝুলিয়ে রাখতে অনুরোধ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ওই যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করার জন্য সেখানে কোনো ডাক্তার ছিলেন না। ফ্লাইট পার্সারের ওপর নির্ভর করেই তাকে মৃত বলে ধরে নেওয়া হয়। পরে পার্সার যাত্রীর মরদেহটি নিয়ে একটি খালি সিটের সারিতে শুইয়ে দেয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বশেষঃ