স্পোর্টস রিপোর্টার – কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স-সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে পর্দা নেমেছে বিপিএলের নবম আসরের। সিলেটকে হারিয়ে চতুর্থ শিরোপা ঘরে তুলেছে কুমিল্লা। তারা প্রাইজমানি হিসেবে পেয়েছে ২ কোটি টাকা। আর রানার্সআপ সিলেট পেয়েছে ১ কোটি টাকা।
গত আসরের চেয়ে এবার প্রাইজমানি দ্বিগুণ। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টটির অষ্টম আসরের চ্যাম্পিয়ন দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস এক কোটি টাকা পুরস্কার পেয়েছিল। আর রানার্সআপ দল ফরচুন বরিশাল পায় ৫০ লাখ টাকা। এবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে ২ কোটি টাকা পেলো কুমিল্লা। আর রানার্সআপ সিলেট স্ট্রাইকার্স পেয়েছে ১ কোটি টাকা। ফাইনালে সিলেটের বিপক্ষে ৫২ বলে ৭৯* রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের জনসন চার্লস। ম্যাচ সেরা হয়ে উইন্ডিজ তারকা পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা।
বিপিএলের নবম আসরের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের নাজমুল হোসেন শান্ত। তিনি ৫১৬ রান করেন। রাউন্ড রবিন লীগের ম্যাচগুলোতে ম্যাচসেরা ক্রিকেটারকে ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেয়া হয়। দু’টি কোয়ালিফায়ার এবং এলিমিনেটরে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ২ লাখ টাকায়। ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার ১০ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও শান্ত। এতে ৫ লাখ টাকা পুরস্কার পান তিনি। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী কুমিল্লার তানভির ইসলাম এবং রংপুর রাইডার্সের হাসান মাহমুদ উভয়েই ১৭টি করে উইকেট নিয়েছেন। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারের পুরস্কার ৫ লাখ টাকা। সেরা ফিল্ডার হয়ে ৩ লাখ টাকা পুরস্কার পেয়েছেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের মুশফিকুর রহিম।